Skip to main content

২০২৩ ওডিআই বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ কেমন হতে পারে

২০২৩ ওডিআই বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ কেমন হতে পারে

Bangladesh ODI team. (Photo by MUNIR UZ ZAMAN/AFP via Getty Images)

২০২৩ ওডিআই বিশ্বকাপ শুরু হতে পাঁচ মাসও আর বাকী নেই। শিরোপা জয়ের জন্য ফেভারিট দলগুলির মধ্যে অন্যতম ভারত, অস্ট্রেলিয়া এবং গতবারের চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। তবে ওডিআই ফর্ম্যাটে সাম্প্রতিক কালে বাংলাদেশ ব্যাপক উন্নতি করেছে। সেই কারণে আসন্ন মেগা ইভেন্টে বাংলাদেশকে একেবারেই হালকাভাবে নেওয়া যাবে না।

২০১৫-র পর থেকে বাংলাদেশ নিজেদের ঘরের মাঠে মাত্র একটি ওডিআই সিরিজে হেরেছে। ২০১৯ ওডিআই বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে চমক লাগিয়ে দিয়েছিল বাংলা টাইগার্স। এবারও তাদের দলে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার প্রচুর এবং তরুণ ক্রিকেটারদের উঠে আসাও আশাব্যাঞ্জক। উপমহাদেশীয় পরিস্থিতিতে ৫০ ওভারের ফর্ম্যাটে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে বাংলাদেশ।

২০২৩ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১. লিটন দাস

লিটন দাসের দায়িত্ব হবে তাঁর আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শৈলী দিয়ে দলকে আগ্রাসী শুরু এনে দেওয়া। গত বিশ্বকাপে তিনি পাঁচটি ম্যাচ পেয়েছিলেন এবং মিডল অর্ডার ব্যাটার হিসাবে সাফল্য পেয়েছিলেন। পাঁচ ম্যাচে ১১০.১৭ স্ট্রাইক রেটে ১৮৪ রান করেছিলেন লিটন।

এইবার, ২৮ বছর বয়সী ওপেনারের ভূমিকায় খেলতে চলেছেন। প্রতিভাবান ডান-হাতি ব্যাটার ২০১৫ সাল থেকে ওডিআইতে সক্রিয় এবং তিনি ওপেনার হিসাবেই বেশীরভাগ ম্যাচ খেলেছেন। ওপেনারের ভূমিকায় খেলার পাশাপাশি বিশ্বকাপে তিনি সহ-অধিনায়ক হিসেবেও নিযুক্ত হতে পারেন।

সামগ্রিকভাবে লিটন ৬৯টি ওডিআই খেলে ৮৮.২৬ স্ট্রাইক রেটে ২১২১ রান সংগ্রহ করেছেন ব্যাট হাতে। দলের নিয়মিত উইকেটকিপার হিসেবে তিনি না খেললেও, প্রয়োজন হলে উইকেটকিপারের গ্লাভস হাতে উইকেটের পিছনেও দেখা যেতে পারে তাঁকে।

২. তামিম ইকবাল

আসন্ন মেগা ইভেন্টে বাংলাদেশের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পালন করবেন তামিম ইকবাল এবং তাঁর ভূমিকা হবে সতীর্থদের থেকে তাঁদের সেরাটা বের করে আনা। ২০২০ থেকে অভিজ্ঞ ওপেনার ওডিআই অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং তাঁর অধীনে বাংলাদেশ দ্বি-পাক্ষিক সিরিজে অনেক সাফল্য অর্জন করেছে। ২০২২-এ দক্ষিণ আফ্রিকায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথমবারের জন্য ওডিআই সিরিজ জিতেছিল বাংলাদেশ তামিমের অধীনেই।

নিজের পঞ্চম বিশ্বকাপে খেলতে নামা তামিম অক্টোবর থেকে শুরু হতে যাওয়া টুর্নামেন্টে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। নিজের অভিজ্ঞতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে আগামী টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ক্রিকেট সমর্থকদের আনন্দের মুহূর্ত উপহার দিতে পারবেন তিনি।

২০০৭ থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সক্রিয় থাকা ওপেনার বাংলাদেশের হয়ে ওডিআইতে সর্বোচ্চ রানের অধিকারী। বর্তমানে তিনি ২৪০ ম্যাচ খেলে ৭৮.৫৮ স্ট্রাইক রেটে ১৪ হাফ-সেঞ্চুরি ও ৫৬ সেঞ্চুরির সাহায্যে ৮৩০০ রান করেছেন।

৩. নাজমুল হোসেন শান্ত

উদীয়মান ব্যাটার নাজমুল হোসেন শান্ত তিন নম্বরের মতো গুরুত্বপূর্ণ পজিশনে থাকবেন। এই বছর তিনি দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন। ২০২৩-এ এখনও পর্যন্ত নয়টি ওয়ানডে খেলে ৪০৫ রান করায় এই তরুণ ব্যাটারের উপরে ভরসা রাখতে পারেন বাংলাদেশের সমর্থকরা।

২০২০-এর মার্চ মাসে বাংলাদেশ তিন ম্যাচের ওডিআই সিরিজের জন্য ইংল্যান্ডের মোকাবিলা করেছিল। সেই সিরিজে বাংলাদেশ ১-২ ব্যবধানে হারলেও, দুটি হাফ সেঞ্চুরি করে তিন ইনিংসে মোট ১১১ রান করেছিলেন বাঁ-হাতি ব্যাটার।

এরপরে মে মাসে আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের সিরিজে আরও উন্নত পারফর্ম্যান্স করেছিলেন এবং তিন ইনিংসে একটি সেঞ্চুরিসহ ১৯৬ রান করেছিলেন। সামগ্রিকভাবে, ওডিআই কেরিয়ারে ২৪ ম্যাচে ৬১৫ রান করেছেন নাজমুল।

৪. মুশফিকুর রহিম

মুশফিকুর রহিম তাঁর দেড় দশকেরও বেশী সময় ধরে চলা ক্রিকেট কেরিয়ারে বাংলাদেশকে অনেক ম্যাচ জিতিয়েছেন। ২০২২-এর সেপ্টেম্বরে এই উইকেটকিপার-ব্যাটার ওয়ানডে ও টেস্টে মনোযোগ দেওয়ার জন্য টি-২০ আন্তর্জাতিক থেকে অবসর নিয়েছিলেন। এই বছরের বিশ্বকাপেই সম্ভবত তাঁকে শেষবারের মতো বাংলাদেশের রঙিন জার্সিতে দেখা যাবে।

বাংলাদেশের এই তারকা ২০০৬-এ ওডিআই কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। বর্তমানে তিনি ৭৯.৬৯ স্ট্রাইক রেটে ২৪৮টি ওয়ানডেতে নয়টি সেঞ্চুরি এবং ৪৪টি হাফ-সেঞ্চুরির সৌজন্যে ৭১৮৭ রান করে বাংলাদেশের দ্বিতীয়-সর্বোচ্চ রান-স্কোরার।

ওডিআই বিশ্বকাপে এই অভিজ্ঞ খেলোয়াড় তাঁর দলের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী। তিনি ২৯ ম্যাচে ৭৯.৭১ স্ট্রাইক রেটে ৮৭৭ রান করেছেন। ওডিআই গড়ের নিরিখে ২০২৩ তাঁর সফলতম বছর। ৬২.৬৭ গড়ে ৩৭৬ রান করেছেন আট ইনিংসে।

৫. সাকিব আল হাসান

সাকিব আল হাসান তাঁর অলরাউন্ড দক্ষতার কারণে এবারের বিশ্বকাপ অভিযানে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হতে চলেছেন। ৩৬ বছর বয়সী ওয়ানডে ফর্ম্যাটে সম্প্রতি ৩০০ উইকেট নেওয়া প্রথম বাংলাদেশী খেলোয়াড় হয়েছেন।

ব্যাটিং ও বোলিং, উভয় বিভাগেই, তিনি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল খেলোয়াড়। বিশ্বকাপের মঞ্চে ২৯টি ওয়ানডেতে তাঁর দলের প্রতিনিধিত্ব করে সাকিব দুটি শতক ও ১০টি অর্ধশতকের সাহায্যে ১১৪৬ রান সংগ্রহ করেছেন। বাঁ-হাতি স্পিনার ৫.১১ ইকোনমি রেটে ৩৪ উইকেটও নিয়েছেন ৫০ ওভারের বিশ্বকাপে।

গত বিশ্বকাপের সংস্করণে তিনি বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে কার্যকর ব্যাটার ছিলেন। আটটি ম্যাচে ৯৬.০৩ স্ট্রাইক রেটে দুটি সেঞ্চুরি ও পাঁচটি অর্ধশতকের সাহায্যে ৬০৬ রান সংগ্রহ করেছিলেন। বল হাতেও অবদান রেখেছিলেন সাকিব এবং ৫.৩৯ ইকোনমি রেটে আটটি উইকেট নিয়েছিলেন।

৬. মাহমুদউল্লাহ্‌

বাংলাদেশ দলের অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ্‌। দুশোরও বেশী ওয়ানডে খেলার অভিজ্ঞতা থাকার কারণে বিশ্বকাপ অভিযানে তাঁর উপস্থিতি দলের জন্য তাৎপর্যপূর্ণ হবে। বর্তমানে, তিনি ওয়ানডে ফর্ম্যাটে বাংলাদেশের হয়ে চতুর্থ শীর্ষ রান সংগ্রহকারী।

৩৭ বছর বয়সী ২১৮ ম্যাচে ৭৬.১৭ স্ট্রাইক রেটে ৪৯৫০ রান করেছেন। আগামী বিশ্বকাপে তিনি ব্যাট হাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। এর আগে বেশ কয়েকবার সঙ্কটজনক পরিস্থিতি থেকে বাংলাদেশকে উদ্ধার করে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছেন।

এখনও পর্যন্ত তিনটি বিশ্বকাপে খেলে তিনি ১৫ ইনিংসে ৮১.৫৮ স্ট্রাইক রেটে ৬১৬ রান করেছেন। ২০১৫ বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহ সেরা ছন্দে ছিলেন এবং বাংলাদেশকে কোয়ার্টার ফাইনাল অবধি পৌঁছতে সাহায্য করেছিলেন। সেবারের অভিযানে ৮১.৮৩ স্ট্রাইক রেটে ৬ ম্যাচে ৩৬৫ রান করেছিলেন ডান-হাতি ব্যাটার।

৭. আফিফ হোসেন

আসন্ন বিশ্বকাপে আফিফ হোসেন বাংলাদেশের হয়ে ফিনিশারের ভূমিকা পালন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এই তরুণ বাংলাদেশের হয়ে ২৫টি ওয়ানডে খেলেছেন এবং ৮৮.১৩ স্ট্রাইক রেটে তিনটি অর্ধশতকের সাহায্যে ৫৪২ রান করেছেন।

এবারের বিশ্বকাপের আগে তিনি এশিয়া কাপে মানসম্পন্ন দলের মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ পাবেন। মহাদেশীয় টুর্নামেন্টে তিনি ভারত ও পাকিস্তানের মতো বড় দলের বিপক্ষে ব্যাট হাতে নিজের দক্ষতা প্রমাণ করতে চায়বেন। তাঁর সংক্ষিপ্ত কেরিয়ারে আফিফ তাঁর ব্যাটিং প্রতিভার বেশ কিছু প্রদর্শন করেছেন।

২০২২-এর ফেব্রুয়ারিতে, আফিফ জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সিরিজের প্রথম ওডিআইতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১১৫ বলে অপরাজিত ৯৩ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। ৪৫/৬ থেকে ১৭৪ রানের সপ্তম উইকেট পার্টনারশিপে জড়িয়ে দলকে জেতান আফিফ।

৮. মেহেদি হাসান মিরাজ

গত কয়েক বছরে মেহেদি হাসান দেখিয়েছেন যে ভবিষ্যতে তিনি বাংলাদেশের প্রধান ম্যাচ উইনার হয়ে উঠতে পারেন। তাঁর অলরাউন্ড প্রতিভার কারণে তিনি সাকিবের যোগ্য বিকল্প হতে পারবেন। তাঁর ছয় বছরের কেরিয়ারে অফ স্পিন বোলিং ও লোয়ার অর্ডার ব্যাটিং দিয়ে বাংলাদেশকে বহু ম্যাচ জিতিয়েছেন।

২০২২-এর ডিসেম্বরে ঘরের মাঠে ভারতের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশের জয়ের ক্ষেত্রে মিরাজ প্রধান ভূমিকা পালন করেছিলেন। সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে মেহেদি হাসানের শ্বাসরুদ্ধকর ব্যাটিং প্রদর্শন স্বাগতিকদের সাফল্য এনে দিয়েছিল। প্লেয়ার অফ দ্য সিরিজও নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি।

২০১৭-তে ওডিআই অভিষেকের পর থেকে মেহেদি তাঁর দেশের হয়ে ৭৪টি ওডিআইতে উপস্থিত হয়েছেন। তিনি ৭৮.৭১ স্ট্রাইক রেটে একটি সেঞ্চুরি এবং দুটি অর্ধশতকের সাহায্যে ৮৫৮ রান করেছেন। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি তিনি বল হাতেও দলে অবদান রাখতে সক্ষম। ২৫ বছর বয়সী অফ-স্পিন বোলিং করে ৪.৭০ ইকোনমি রেটে ৮৫ ওডিআই উইকেট নিয়েছেন।

৯. তাসকিন আহমেদ

বিশাল অভিজ্ঞতার কারণে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট তাসকিন আহমেদকে সামনের বিশ্বকাপে দলের পেস আক্রমণের নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব দেবে। ডান-হাতি বোলার ৫৭টি ওয়ানডেতে ৫.৪৯ ইকোনমি রেটে ৭৮ উইকেট নিয়েছেন। তিনি একবারই বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পেয়েছেন এবং আট বছর আগে আয়োজিত ২০১৫ বিশ্বকাপে ৬.৩৭ ইকোনমি রেটে ছয় ম্যাচে নয় উইকেট নিয়েছিলেন।

২০১৯-এর সংস্করণে বাদ থাকার পরে পেসার দুর্দান্তভাবে প্রত্যাবর্তন করেছেন। ২০২২-এর মার্চে বাংলাদেশ যখন দক্ষিণ আফ্রিকায় তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে স্বাগতিকদের ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছিল, তখন তাসকিন তিন ম্যাচে আট উইকেট নিয়েছিলেন ৪.৮৬ ইকোনমি রেটে।

এই বছরে তিনি ৪ ইনিংসে ৯ উইকেট নিয়েছেন। বর্তমানে আইসিসি বোলার র‍্যাঙ্কিংয়ে ৪৭তম স্থানে রয়েছেন তাসকিন।

১০. মুস্তাফিজুর রহমান

তাসকিনের পাশাপাশি বাংলাদেশের ফাস্ট বোলিং আক্রমণে বিরাট ভূমিকা পালন করবেন মুস্তাফিজুর রহমান। বাঁ-হাতী পেসারের সহজাত কোণের কারণে ডান-হাতি ব্যাটারদের বিরুদ্ধে তিনি ঘাতক হয়ে উঠতে পারেন। এ ছাড়া তাঁর স্লোয়ার কাটারও ব্যাটারদের বিপাকে ফেলে।

তিনি ২০১৫ সালে ভারতের বাংলাদেশ সফরের সময় ওডিআই ক্রিকেটে প্রবেশ করেন। অভিষেক সিরিজেই নিজের জাত চিনিয়েছিলেন তিনি। ৫.১১ ইকোনমি রেটে তিন ম্যাচে ১৩ উইকেট দখল করেছিলেন। প্রায় আট বছর পরেও কোনো বোলারের অভিষেক সিরিজে সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড নিজের দখলে রেখেছেন মুস্তাফিজুর।

তাঁর সেরা বোলিং পরিসংখ্যান ৬/৪৩ এসেছিল ভারতের বিপক্ষে। ৫.০৮ ইকোনমি রেটে ৮৬ ম্যাচে ১৪৬ উইকেট নিয়ে ২৭ বছর বয়সী বর্তমানে বাংলাদেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী।

১১. এবাদত হোসেন

এবাদত হোসেন বাংলাদেশের হয়ে মাত্র ১১টি ওয়ানডে খেলেছেন, তবে তাঁর গতি দিয়ে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের প্রশংসা আদায় করে নিয়েছেন। নিয়মিত ১৪০+ কিমি/ঘণ্টা বেগে বোলিং করার জন্য ব্যাটাররা সমস্যায় পড়তে পারেন এবাদতের সামনে।

এখন পর্যন্ত ১০টি ওডিআই ইনিংসে ২৯ বছর বয়সী পেসার ৫.৪৯ ইকোনমি রেটে ২১ উইকেট শিকার করেছেন। তাঁর সেরা বোলিং পরিসংখ্যান ৪/৪২ এসেছিল আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে এই বছরের মার্চে সিলেটে আয়োজিত ওডিআইয়ে।

২০২২-এর ডিসেম্বরে রোহিত শর্মার নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ওডিআই সিরিজ জয়ে অন্যতম তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন এবাদত। তিন ম্যাচে নয় উইকেট সংগ্রহ করেছিলেন তিনি।

আরো আজকের ট্রেন্ডিং

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) এর ইতিহাসে সেরা পাঁচ উইকেট-শিকারী: ঐতিহাসিক পর্যালোচনা

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ২০১২ সালে শুরু হওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশের ক্রিকেটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। এই ফ্র্যাঞ্চাইজি-ভিত্তিক টি-টোয়েন্টি লিগটি স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি...

বিবিএল ২০২৪-২৫-এ সেরা বোলিং স্পেল: পেসার বনাম স্পিনাররা

বিগ ব্যাশ লিগ (বিবিএল) রোমাঞ্চকর ক্রিকেটিং অ্যাকশন নিয়ে আসে এবং বোলাররা প্রায়শই খেলা পরিবর্তনকারী হিসেবে আবির্ভূত হয়। ব্যাটাররা যখন লাইমলাইট দখল করে, বোলাররা ম্যাচের ফলাফল নির্ধারণ করে। পেসার এবং স্পিনারদের...

পরিবেশবান্ধব হচ্ছে ক্রিকেট: বিপিএল ২০২৫ এর স্থায়িত্ব উদ্যোগ প্রকাশিত

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) দীর্ঘদিন ধরে উত্তেজনাপূর্ণ ক্রিকেট মঞ্চ হিসেবে পরিচিত, যেখানে সেরা খেলোয়াড়রা দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের মাধ্যমে ভক্তদের রোমাঞ্চিত করে। কিন্তু যখন বিশ্ব আরও স্থায়ী ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন...

বিবিএল ২০২৪-২৫ সিজন ওপেনার: প্রথম কয়েকটি ম্যাচ থেকে কী আশা করা যায়?

বিগ ব্যাশ লিগ (বিবিএল) ২০২৪-২৫ তার ১৪ তম মরসুমে ফিরে এসেছে, উত্তেজনাপূর্ণ ক্রিকেট অ্যাকশনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে। পার্থের দর্শনীয় অপটাস স্টেডিয়ামে মেলবোর্ন স্টারদের সাথে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন পার্থ স্কোর্চার্সের সাথে ১৫ ডিসেম্বর,...